Skip to main content

হরিচাঁদ ঠাকুরের পূর্বপূরুষদের কে মৈথিলী ব্রাহ্মণ বানানোর গুপ্ত ইতিহাস। লেখক - অধ্যাপক মাননীয়-সত্যরঞ্জন রায়




হরিচাঁদ ঠাকুরের পূর্বপূরুষদের কে মৈথিলী ব্রাহ্মণ বানানোর গুপ্ত ইতিহাস।

এই গুপ্ত ইতিহাস উদ্ধার করেছেন – বগুলা কলেজের প্রাক্তন অধ্যাপক মাননীয়-সত্যরঞ্জন রায়।

    তিনি তাঁর “আমার লেখা গল্প” বইয়ের “একটি সত্যপ্রকাশের ইতিকথা” – এই নামে এই গুপ্ত ইতিহাস তুলে ধরেছেন। গল্পটি ১৬ পাতার। মূল বইয়ের ৬৩ থেকে ৭৭ পাতায় আছে। তবে গুপ্ত   ইতিহাসে বিবরণ আছে ৭০ থেকে ৭৫ পাতায়। যে পাতাগুলো আমি সঙ্গে দিয়ে দিচ্ছি। আর পূরো গল্পের পিডিএফ লিংক দিচ্ছি। আর এই তথ্য আমাকে দিয়ে সহযোগীতা করেছে আমার ভাই/পরম বন্ধু শিক্ষক, গায়ক- পবিত্র বিশ্বাস। 

     এই সঠিক ইতিহাস আপনাদের সামনে তুলে ধরা ভীষণ দরকার বলে মনে করি। কারণ, মতুয়া তথা অন্যান্যদের মধ্যে এই ভ্রান্ত ধারণা বদ্ধ মূল হয়ে আছে যে, হরিচাঁদ ঠাকুরের পূর্বপূরুষ মৈথিলী ব্রাহ্মণ ছিলেন। যেটা শ্রীশ্রীহরিলীলামৃতের প্রথম সংস্করণে (বাংলা ১৩২৩ সাল আর ইংরাজি ১৯১৬ সালে প্রকাশিত) নেই। দ্বিতীয় সংস্করণ থেকে বা পরবর্তী সংস্করণ থেকে এবং গুরুচাঁদ চরিতেও বংশপঞ্জিতে এই অনুপ্রবেশ সুকৌশলে করা হয়েছে। এবং এর সুকৌশলী ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়েছে পরবর্তী লীলামৃতে।  


আসুন কিভাবে এই গুপ্ত ইতিহাস উদ্ধার হোল তার টুকরো টুকরো ঝলক দেখে নেই; যে ঝলকে  আমি লাল কালির দিয়ে মার্ক করেছি। তবে সম্পূর্ণ পিডিএফ লেখাটি না পড়লে কিন্তু সঠিকভাবে  তথ্যের অনুধাবন না ও হতে পারে। 







Comments