Skip to main content

Posts

Showing posts from February, 2016

মতুয়া জীবন কেমন হওয়া উচিত-4, কালিদাস বারুরী

মতুয়া জীবন কেমন হওয়া উচিত- 4 ,  কালিদাস বারুরী (মতুয়া দর্পণ, ১৬নবর্ষ, অক্টোঃ-ডিসেঃ’২০১৫, কার্তিক-পৌষ’১৪২২, ৬৩ সংখ্যা, ২০৪ হরিচাঁদাব্দ, চতুর্থ পর্ব)     যথার্থ মানবজীবন গঠনে হরিগুরুচাঁদ প্রদত্ত অফুরন্ত প্রেমপ্রদায়ী মধুভান্ড এখনও ছড়িয়ে আছে ঘাটে, মাঠে, বাটে দীনদরিদ্রের ভুলে যাওয়া মূল্যহীন ভাঙ্গা বাক্সে।     ওড়াকান্দির নিকটস্থ মাচকান্দি গ্রামে গোস্বামী শ্রীনাথ রায়ের বসতবাড়ী হলেও তিনি ছিলেন সর্বত্যাগী লেংটি সম্বল। বিরাট চেহারার ভীম পালোয়ানী মানুষ। মানুষের মনের মানুষ। প্রাণের মানুষ। প্রায় আট ফুটের মত লম্বা ভীম পালোয়ানী মানুষ শরীর। গুরুচাঁদ ঠাকুরের ছায়াবৃত্তে বাক্যসিদ্ধ মতুয়া ধর্মের ধারক, বাহক ও প্রচারক। গুরুচাঁদ ঠাকুর তাঁকে দ্বাপরের ভীম বলতেন। সর্বত্যাগী গোস্বামী শ্রীনাথের গৃহবাসী কনিষ্ঠভ্রাতা মনোহর মীড্‌স্কুলের ছাত্র ছিলেন। তিনিও বহুক্ষেত্রে গুরুচাঁদ সঙ্গী ছিলেন। ওড়াকান্দিধামে রাজর্ষির সঙ্গলাভ ও ভক্তদের নিয়ে গুরুচাঁদের অলৌকিক সব লীলা কাহিনী যা তিনি চাক্ষুষ করেছেন সে সব লিখে রাখতেন। গুরুচাঁদ ঠাকুর ভক্তালয়ে ঘুরে এসে বহু সমাজ উন্নয়নী মূল্যবান কথা মনোহরকে বলতেন। মনোহর রায় লিখে