Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2016

ব্রাহ্মণ্যবাদীদের চক্রান্তে, স্বজাতি নাস্তিকদের দ্বারা হরিচাঁদ ও গুরুচাঁদ ঠাকুরের বদনাম। লেখক- জগদীশচন্দ্র রায় (মুম্বাই)

ব্রাহ্মণ্যবাদীদের চক্রান্তে, স্বজাতি নাস্তিকদের দ্বারা হরিচাঁদ ও গুরুচাঁদ ঠাকুরের বদনাম জগদীশচন্দ্র রায় (মুম্বাই)       উপরের হেড লাইনটা দেখে চম্‌কে গেলেন নাকি? হ্যাঁ বিগত বেশ কিছু দিন ধরে তথাকথিত নাস্তিকরা তাঁদের নাস্তিকতার যুক্তি দিয়ে তুলে ধরছেন অনেক সম্ভার। যেগুলো সরাসরি কবি তারক সরকারের বিরুদ্ধে এবং মতুয়া অন্ধভক্তদের বিরুদ্ধে হলেও প্রকারন্তে সেই আঘাতটা গিয়ে পড়ছে হরি-গুরুচাঁদ ঠাকুরের উপর। কেউ বই লিখে দেখাচ্ছেন, যে হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই তাঁকে নিয়ে লিখতে মানা করেছিলেন। অতএব কবি তারক সরকারের লেখা “শ্রীশ্রীহরি লীলামৃত” পড়া উচিত নয়। আবার কেউ লিখছেন, হরিচাঁদ ঠাকুর যদি ভগবান হন, তাহলে তিনি মানুষের বিভিন্ন দুঃখ-দুর্দশাকে মুক্ত করেননি কেন? কত মানুষইতো মতুয়া হয়েও অনাহারে মৃত্যু বরণ করেছে। কেন?  তাহলে তিনি কেমন ভগবান? তাঁকেতো আবার অবতার টবতার কি সব নাম দিয়ে লোকে মাথায় নিয়ে নাচা নাচি করছে। আবার ভাবের ঘোরে গড়াগড়ি দিচ্ছে। ইত্যাদি ইত্যাদি।      এই নাস্তিকদের সব কথার যুক্তি সংগত উত্তর হয়তঃ আমি দিতে পারব না। আর দিলেও তাঁদের মতপুত হবে বলে আশা করি না। আর আমি ব্যক্তিগতভাবে কি সেটার পরিচয় আমা

দুর্গা পূজা ও গুরুচাঁদ ঠাকুর -লেখক বা সম্পাদক ডাঃ শুধাংশু শেখর মালাকার

Add capti          দুর্গা পূজা ও গুরুচাঁদ ঠাকুর জগদীশচন্দ্র রায়  (নিচের লেখাগুলো আমি শুধু সাজিয়েছি। প্রকৃত লেখক বা সম্পাদক ডাঃ শুধাংশু শেখর মালাকার ১ম অংশ   পরবর্তি অংশ কালিদাস বারুরী ) (লেখাটা অনেক বড়, কারণ ঘটনা আরো বড়। তাই ধৈর্য ধরে পড়ে মতামত জানাবেন)     আমরা প্রায়ই বলি যে, গুরুচাঁদ ঠাকুর জীবিত থাকা কালিন ওড়াকান্দির ঠাকুর বাড়িতে দুর্গা পূজা হয়েছিল। প্রশ্ন হচ্ছে কেন? গুরুচাঁদ ঠাকুর কি এই পূজার সমর্থক ছিলেন? তিনি দুর্গা বলতে  কাকে বুঝাতে চেয়েছিলেন? মতুয়াদের কি সত্যি কোন ব্রাহ্মণ্য দেব-দেবীর পূজা করা দরকার আছে? আমরা জানি, গুরুচাঁদ পুত্র শশীভূষণ কলকাতায় পড়াশুনা করা কালিন তিনি ব্রহ্ম সমাজের প্রভাবে প্রভাবিত হয়ে গুরুচাঁদ ঠাকুরের কাছে অনুমতি চেয়ে ছিলেন ব্রহ্ম ধর্ম গ্রহণ করার জন্য; তখন গুরুচাঁদ ঠাকুর তাঁকে বুঝিয়ে ছিলেন, Add caption                    বন্ধ চোখে যে ব্রহ্মকে দেখিবারে চাও ।                    সে ব্রহ্ম পারেনা কিছু এই কথা লও ।                    ব্রহ্ম নহে অন্য কোথা ব্রহ্ম নিজ দেহে ।                    সে ত আছে ঘরে তব নহেত বাহিরে । অর্থাৎ শরীরে